Total Pageviews

Thursday, 16 November 2017

*জোকস**😂😂গোপেনবাবুর গোপন অ্যাফেয়ার..!!



গোপেনবাবুর গোপন অ্যাফেয়ার..!!!
***************

গোপেনবাবুর এই অভিসারের ব্যাপারটা বাড়ির লোকেরা আন্দাজ করে, কিন্তু কেউই ঠিকমতো ধরতে পারেনা। বাড়ির লোকজন বলতে সদা সন্দিগ্না স্ত্রী, কলেজ পড়ুয়া ছেলে আর স্কুলে পড়া মেয়ে।

গোপেনবাবুর বউ তার স্বভাব জানে, তাই তার ওপর কড়া নজর রাখার চেষ্টা করে। ছেলেও ঠারেঠোরে তার দিকে চোখ রাখে, তাও তিনি জানেন। রাখবে না? হতচ্ছাড়া ছেলেগুলো যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মায়ের চামচা হয়!

কিন্তু প্রতিবারেই এই অভিসারের পর তিনি সবচেয়ে ভয় পান তার মেয়েকে। ছোট হলে কি হবে? অসাধারণ পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা তাঁর মেয়ের! কতবার যে বাড়ি ফিরে মেয়ের হাতে ধরা পড়তে পড়তে বেঁচে গিয়েছেন, তা বলার নয়!...

তিনি দিব্যি কাজকর্ম সেরে নিপাট ভালোমানুষের মতো ঘরে ঢুকে দেখেছেন, মেয়ে তাঁর দিকে একটা অদ্ভূত দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়ে আছে! সে দৃষ্টি এতই তীক্ষ্ণ, যে অনেক সময়ে গোপেনবাবু তার চোখে চোখ পর্যন্ত রাখতে পারেননা!...

তারপর মনে মনে বহু সাহস টাহস জোগাড় করে, গলা টলা ঝেড়ে যতদূর পারেন স্বাভাবিক গলায় মেয়ের দিকে তাকিয়ে বলেন, "কিরে, কিছু বলবি?"

মেয়ে কোনো উত্তর দেয় না, আবার চোখও সরিয়ে নেয় না। শুধু একভাবে তাকিয়ে একটা ছোট্ট দীর্ঘশ্বাস ফেলে। এই ব্যাপারটাকেই তিনি বড্ড ভয় পান! হাঁটু দুর্বল হতে থাকে! মনে হয় ও সব বুঝে ফেলেছে!

সপ্তাহের অন্য দিনগুলোতে যা হোক তা হোক, অফিস ফেরত প্রেয়সীর ওখান থেকে অল্প ঢুঁ মেরে আসা যায়। সমস্যাটা হয় ছুটির দিনে, শনি আর রবিবারে। শনিবার'টা তা'ও কোনো রকমে কাটিয়ে দেন, কিন্তু রবিবার আর পারেন না! যেকোনো ছুতোয় ওখানে গিয়ে লম্বা সময় উপভোগের জন্যে মন উশখুশ করতে থাকে!

আজও বহু বায়নাক্কা করে, সকাল থেকে গুটির পর গুটি সাজিয়ে রবিবারের বিকেলে গোপেনবাবু এসে পৌঁছলেন বড় রাস্তার মোড়ে গাড়ি রেখে সাড়ে তিন মিনিট হেঁটে বাঁদিকে চার নম্বর গলির সেই গোলাপী রঙের বাড়িটার সামনে...

মনটা খুশিতে ভরে গেল! এই তো জীবন! একটা ভর ভরন্ত সংসার, নিশ্চিন্ত রোজগারের পর আর এই একটাই জিনিস তো চান তিনি জীবনে... বয়স যত বাড়ছে, ততো বাড়ছে প্রেয়সীর  টান !... এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখে নিয়ে টুক করে ঢুকে পড়লেন তিনি!

প্রচুর লোকজন চারিদিকে। তার মধ্যেই একটা টেবিল দখল করে বসে হাঁক পাড়লেন, "কই দেখি, এক প্লেট হিংয়ের কচুরি, দুটো সিঙাড়া, আর চারটে ছানার জিলিপি এদিকে..!!!"

আসলে, গোপেনবাবুর বয়স হয়েছে, তাই প্রেশার, সুগার, ইত্যাদি বেড়ে যাওয়ার ভয়ে বাড়িতে খাওয়া দাওয়া ভীষণ রেস্ট্রিক্টেড, ভালো খাবার বিশেষ কিছুই জোটে না। বাড়ির লোকের কঠোর নজর তার খাওয়া দাওয়ার দিকে!

এ জীবনে গোপেনবাবু বেঁচে আছেন এই প্রেয়সীর জন্যেই...

*"প্রেয়সী মিষ্টান্ন ভান্ডার" -*

সকল প্রকার মিষ্টান্ন ও মুখরোচকের বিশ্বস্ত
প্রতিষ্ঠান  ।
একবার পরখ করে দেখুন ।
প্রেয়সীর অমোঘ আকর্ষণে
আপনাকে বার বার আসতে হবে ।
পরীক্ষা প্রার্থনীয় ।।
🙏🏻🙏🏻🙏🏻

**😂😂লটারি***😂😂

*😂😂*লটারি**😂😂

**😂জোকস😂 **

স্যার- কিরে ন্যাড়া হয়েছিস কেন?
1ম ছাত্র- স্যার ঠাম্মা মারা গেছে ..
স্যার- ও আচ্ছা..
আর ওই যে সেকেন্ড বেঞ্চ .. তোর চুলের ছাঁট ওরকম কেন? দুপাশ ন্যাড়া ওপরে চুল?
2য় ছাত্র- স্যার আমার ঠাম্মা হাসপাতাল এ ভর্তি আছে ....
😩😩😩😭😭😭
****************************************************
বল্টু হাজির
ম্যাডাম পড়া নিচ্ছেন...
ম্যাডামঃ "বলোতো বল্টু, মা ইংরেজী যদি Mum হয়, তাহলে মায়ের বোন, মানে মাসির ইংরেজী কি?"
বল্টুঃ ম্যাডাম, বড় মাসি না ছোট মাসি?
ম্যাডামঃ দুইটার তো একই ইংরেজী,তাই না?
বল্টুঃ না ম্যাডাম, এক না....... মা ইংরেজী mum হলে বড় মাসি ইংরেজী Maximum আর ছোট মাসি ইংরেজী Minimum...
***************************************************

জোকস😂😂কীপটেমির চরম সীমা

           "কীপটেমির চরম সীমা"
                                                                  সেদিন      সকালে হরেনদার সঙ্গে দেখা । দাঁত মাজছিল ।
আমাকে দেখে থু করে পিক ফেলে বলল ,
 " দুশটা টাকা আমার জলে চলে গেল জানিস ! "
বললাম , " কেন ? কিকরে ? "
হরেনদা বলল , " আরে দুশ টাকা দিয়ে একটা পাঞ্জাবী কিনেছিলাম
 । বছর-দুই পরেছি ।
দেখি হাতাগুলো আর ঝুলপকেট ছিঁড়ে লটপট করছে ।
 দিলাম হাতা আর ঝুলটা কেটে ,
পাঞ্জাবীটার বুক পেট বরাবর দিলাম চালিয়ে কাঁচি ।
হয়ে গেল ফতুয়া ।
সেটাও বছর-দুই পরেছি ।
তারপর হল কি - তারও তলার দিকটা ছিঁড়ে-খুঁড়ে গেল ।
দুশ টাকার জিনিস ফেলে দেব ? চালালাম কাঁচি ।
হাতাগুলো ছোটো হল । হাইটও কমে গেল ।
 বৌ এর সুন্দর ব্লাউজ  হয়ে গেল ।
বৌ সেটা দুবছর পরল। আর পরা যায় না ।
হাতা আর তলা একেবারে ঝুরঝুরে হয়ে গেল ।
তাবলে কি দুশ টাকার জিনিস ফেলে দেব ?
আবার কাঁচি ।
পুরো হাতা আর ধারগুলো কুচকুচ করে কেটে দিলাম।
একটা সুন্দর রুমাল হয়ে গেল ।
সেটাও কমসেকম দুবছর তো ব্যবহার করেইছি ।
তারপরে সেও আর চলে না ।
কিন্তু ফেলে তো দেওয়া যায় না । দুশ টাকা বলে কথা ।
সরু সরু করে রুমালটাকে কেটে বেশ কয়েকটা প্রদীপের সলতে
বানালাম।
প্রদীপ জ্বলে । কিন্তু ছাইগুলো কি ফেলে দেব ?
 দুশ টাকা তো কম নয় ।
ছাইগুলো সব জড়ো করে রেখেছিলাম ।
 তাতেই আজ দাঁত মাজছিলাম ।
 এই থুথুর সঙ্গে আজ সব জলে চলে গেল । দুশ টাকা ।
 বড় আফশোস হচ্ছে ভাইরে !"

ebongmedia-a media center

জোকস😂😂নাপিতের সুবিধা

             "নাপিতের সুবিধা"

সেলুনে চুল কাটাতে গেছেন এক
নেতা।
নাপিত কাঁচি চালাতে চালাতে
বলছেন,
‘‘স্যার, শুনলাম জনগণ নাকি আপনার
ওপর খুব খ্যাপা। যেকোনো দিন
আপনার বাড়িতে হামলা
চালাইবে। আপনি
নাকি জনগণের টাকা দিয়ে
সম্পদের পাহাড় বানাইছেন।’’
নেতা ধমক দিয়ে বললেন,
‘‘এই ব্যাটা, চুপ থাক।’’
পরদিন নাপিতের কাছে চুল
কাটাতে এলেন এক সরকারি
কর্মকর্তা।
নাপিত তাঁর চুল কাটতে কাটতে
বললেন, ‘‘স্যার, পুলিশ নাকি
আপনারে খুঁজতেছে। যেকোনো
দিন ক্যাক কইরা
ধইরা জেলে ঢুকায় দিব। আপনি
নাকি দুর্নীতি করেন, ঘুষ ছাড়া কাজ
করেন না।’’
সরকারি কর্মকর্তাও নাপিতকে ধমক
দিয়ে চুপ করালেন।
কয়দিন বাদেই নাপিতের দোকান
ঘেরাও করল পুলিশ। নাপিতকে
আটক করে বলল, ‘‘এই ব্যাটা, তুই নাকি
তোর কাস্টমারদের
আজেবাজে কথা বলিস?
তোর উদ্দেশ্য কী...?’’
নাপিত আমতা আমতা করে বললেন,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
‘‘স্যার, এসব কথা বললে ভয়ে
ওনাদের চুল খাড়া হয়ে যায়। আমার
চুল কাটতে সুবিধা হয়।
তাই বলি।’’

Tuesday, 14 November 2017

**লহরী রাগিণী**

লহরী রাগিণী শৈবলিনী
নিশি ঝঙ্কার অধীর বাজি
পুনঃ পুনঃ অখিল চুম্বন
অগ্রজ পাটি হইয়াছে সায়
বেনু কানন পুষ্পিত ধায়
ক্ষপাপতি আতপের সহোদর তব
আরোপন শশিকর সা ভব ভব।

a bit of sky

                             a bit of sky

*পূর্নিমা*

তারিখ:২৮/০৮/১৫
নাম:সায়ন নাথ

        ।।পূর্ণিমা।।

গগনে উঠিল চন্দ্র ভেসে,
শান্ত শীতল স্নিগ্ধ বাতাসে
ভুবন নাচিল তন্দ্রা শেষে,
ছুটিল মেঘের দল‌‌‌।

পাগল মনেতে নাইকো বাঁধা
নাইকো জটিল জীবন ধাঁধা,
আসগো ছুটিয়া চন্দ্রা দাদা
বিকশিত শতদল।

দিগ্ দিগ্ দিগন্ত জুড়ে
যেথায় স্বপ্ন উঠিল ফুড়ে
দেখোগো সেথায় নদীর পাড়ে
কাশফুলে ঢাকা বন।।

A man is drawing

          Drawing by- sayan nath

**পুজোর রব**

তারিখঃ১৮/১১/১৫
নামঃসায়ন নাথ

   ।।পুজোর রব।।

শিউলিগাছে ফুল ফুটেছে
হাওয়া লেগেছে কাশে,
জল সরিয়ে পাশ কাটিয়ে
ঐ যে নৌকা আসে।

পাড়ায় পাড়ায় ধুম লেগেছে
বাশঁ কাপড় সব আনিয়ে,
কে হইবে সর্বসেরা
প্যান্ডেলটা বানিয়ে।

আমরা আবার নতুন জামার
সংখ্যা গুনছি বসে,
পেজা পেজা তুলোর ভেলা
ঐ আকাশে ভাসে।


কৈলাসে মা ব্যস্ত এখন
যাবে বাপের বাড়ি,
গণ-কার্তিক শুধুই বলে
চল তাড়াতাড়ি।

বাবা কাকারা সবাই দেখ
করছে রিহার্সাল,
আমাদের তো ভীষণ মজা
ছুটি পড়ছে কাল।।

White flower

 *White Flower*

photography by sayan nath

একটুকরো আকাশ


Sweet place




by sayan nath 

খুশি

তারিখঃ২০/০৩/১৭
নামঃসায়ন নাথ

           ।।খুশি।।

শ্যামল বরণ মাটি আমার
ময়ূর পালক আকাশ আমার
ওড়ে শুধু মন আমার
যখন তখন ভাই।

চোখের কাজল জল দীঘির
সোনার আলো মাখে তিমির্
সাতরে যে মন ইচ্ছে করে
দূরপানেতে যাই।

গাছে গাছে ফুলের মেলা
শালুক ফোটে সকালবেলা
পুষ্প সুবাস মেখে গায়ে
তুলে আনি তাই।

শীতের দিনে আমলকি বন্
বাদলা দিনে নুপুর বাজন্
বসে বসে ছন্দ ভাজি
কল্পনাতে পাই।

বসন্তের এই কোকিল গানে
শরৎকালে পুজোর টানে
ছুটে বেড়াই,গায়ের পথে
মোরা বসে নাই।

সারির গানে মত্ত যারা
নৌকা নিয়ে দূরে তারা
তালে তালে ছলাৎ ছলে
ওরা বৈঠা বায়।

ছুটির দিনে পাঠশালা ভাই
পড়াশুনার বেলায় যে নাই
ছুটি আমি মাসির বাড়ি
বইটা ফেলে তায়।

আকাশ কোণে কালো মেঘে
দেখা দিলে ছোটে বেগে
ময়ূর তারা নাচে তালে
ধিতাং ধিতাং ধাই।

গাছের আড়ালে রহিতআলোক


স্নিগ্ধ ধরণী